নবায়নযোগ্য শক্তির শিক্ষা সেক্টর দ্রুত বর্ধনশীল, যা সোলার, উইন্ড এবং সাসটেইনেবল এনার্জির মতো ক্ষেত্রে ক্যারিয়ার গড়ার সুযোগ প্রদান করছে। ২০২৫ সালে বিশ্বব্যাপী এবং বাংলাদেশে অনলাইন কোর্স, ডিগ্রি প্রোগ্রাম, স্কলারশিপ এবং ওয়ার্কশপের মাধ্যমে শিক্ষার সুযোগ বাড়ছে। এই লেখায় Johns Hopkins, Dhaka University এবং GIZ-এর মতো সংস্থার প্রোগ্রামসমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।
আরও পড়ুনবাংলাদেশ, জলবায়ু পরিবর্তনের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর একটি হিসেবে, সহনশীল প্রযুক্তির মাধ্যমে কৃষি, অবকাঠামো, শিক্ষা এবং জীবিকা উন্নয়নে অভূতপূর্ব অগ্রগতি লাভ করছে। ADB, IFAD, IRRI এবং UNESCO-এর মতো সংস্থার প্রকল্পসমূহের উদাহরণসহ বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে, যা বন্যা, খরা এবং লবণাক্ততার মতো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সাহায্য করছে।
আরও পড়ুনএই নিবন্ধে কৃত্রিম বৃষ্টির প্রযুক্তি বা ক্লাউড সিডিং-এর কার্যপ্রণালী, সুবিধা, চ্যালেঞ্জ এবং বাংলাদেশে এর সম্ভাবনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এই প্রযুক্তি কীভাবে খরা মোকাবিলা, কৃষি উন্নয়ন এবং জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব কমাতে সহায়তা করতে পারে তা তুলে ধরা হয়েছে।
আরও পড়ুনএই নিবন্ধে কার্বন ক্যাপচার প্রযুক্তির বিবর্তন, বিশেষ করে বাতাস থেকে CO₂ শোষণের ডিরেক্ট এয়ার ক্যাপচার (DAC) প্রক্রিয়া, এর সুবিধা, চ্যালেঞ্জ এবং বাংলাদেশে এর সম্ভাবনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। ২০২৫ সালের উন্নয়ন এবং বাংলাদেশের ক্লাইমেট রিস্ক মোকাবিলায় এই প্রযুক্তির ভূমিকা তুলে ধরা হয়েছে।
আরও পড়ুনএই নিবন্ধে ডেটা-ভিত্তিক পরিবেশগত ঝুঁকি বিশ্লেষণ প্রযুক্তির ভূমিকা, এর সুবিধা, চ্যালেঞ্জ এবং বাংলাদেশে এর সম্ভাবনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এআই, বিগ ডেটা এবং জিআইএস-এর মতো প্রযুক্তি কীভাবে জলবায়ু ঝুঁকি, দূষণ এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগের পূর্বাভাস দিয়ে পরিবেশ রক্ষায় সহায়তা করে তা তুলে ধরা হয়েছে।
আরও পড়ুনএই নিবন্ধে পরিবেশবান্ধব লাইফস্টাইল ট্র্যাকিং অ্যাপের কার্যপ্রণালী, সুবিধা, চ্যালেঞ্জ এবং বাংলাদেশে এর সম্ভাবনা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। এই অ্যাপগুলো কীভাবে কার্বন ফুটপ্রিন্ট ট্র্যাক করে টেকসই জীবনযাপনকে উৎসাহিত করছে তা তুলে ধরা হয়েছে।
আরও পড়ুন